ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।
ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।
তারিখ : ০২ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
জিজ্ঞাসা: আমাদের নবীজী মুহাম্মাদ ﷺ কে যারা শ্রেষ্ঠ নবী মানে না, তাদের শর‘ঈ হুকুম কী?
নবী হিসাবে সমস্ত নবী আ. ই সমান। কিন্তু মর্যাদার দিক দিয়ে পরস্পরের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন, ‘এই রাসূলগণ, তাহাদের মধ্যে কাউকে কারোর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।’ আর ইজমা দ্বারা এ কথা প্রমাণিত যে, আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম মর্যাদার দিক দিয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন। অতএব, বিনা বাক্যব্যয়ে এ কথা মেনে নেয়া প্রত্যেক মুসলিমের দায়িত্ব। যদি কেউ শেষ নবীর শ্রেষ্ঠত্বকে অস্বীকার করে, তাহলে ইজমাকে অস্বীকার করার কারণে ফাসিক বলে গণ্য হবে।
(প্রমাণ: সূরা বাকারা: ২৫৩, সহীহ মুসলিম হাদীস নং-২২৭৮, আততাফসীরুল কাবীর: ৬/১৭৪, শরহে মুসলিম নববী: ১৫/৩৫, রদ্দুল মুহতার: ৪/২২৩)