ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।
ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।
তারিখ : ১৪ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
জিজ্ঞাসাঃ
আমাদের গ্রামে বাংলা কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা সম্পর্কে মতবিরোধ হয়েছে। কেউ বলেন, বাংলা কুরআন শরীফ পড়লে সওয়াব হবে। কেউ বলে, বাংলা উচ্চারণ সহীহ হয় না। কাজেই সওয়াব হবে না। উক্ত সমস্যার সঠিক সমাধান কি? তাছাড়া বাংলা কুরআন শরীফ মতে সূরা পড়লে নামায সহীহ হবে কি-না? এবং প্রতি হরফে ১০টি করে নেকী হবে কি-না?
জবাবঃ
বাংলা উচ্চারণে কুরআন শরীফ লেখা এবং পড়া কোনটাই ঠিক নয়। যেহেতু এর দ্বারা সহীহভাবে আরবী হরফের উচ্চারণ সম্ভব নয়, কারণ- আরবী কয়েকটি হরফের বাংলা উচ্চারণ এক রকম। সেক্ষেত্রে বাংলায় আরবী হরফগুলো পার্থক্য করা এবং সহীহ্ মাখরাজ থেকে উচ্চারণ করা কঠিন। তাছাড়া এটা এক প্রকার কুরআন বিকৃতির মধ্যে শামিল এবং অনেক হরফ আছে যেগুলো বাংলাতে উচ্চারণ করাও মুশকিল। শুধু বাংলা কুরআন শরীফ দেখে পড়লে যেহেতু কুরআন শুদ্ধ হয় না, তাই এর দ্বারা নামাযও শুদ্ধ হবে না। এবং ভুল পড়ে প্রতি হরফে ১০ নেকীর আশা করা যায় না। সুতরাং এভাবে পড়ার অনুমতি নেই। কাজেই যারা সহীহভাবে কুরআন পড়তে জানে না তাদের উচিত কোন সহীহ পড়নেওয়ালা কারী সাহেব থেকে সরাসরি শিখে নেয়া। আজকাল নূরানী পদ্ধতিতে অল্প সময়ে সহজে কুরআন শরীফ শিক্ষা করা সম্ভব। সুতরাং এসব ভুল পদ্ধতির আশ্রয় নেয়ার কোন অর্থ হয় না।[প্রমাণঃ ইমদাদুল ফাতাওয়া ৪:৪৫-৪৭, # জাওয়াহিরুল ফিকহ্ ১:৭৭]