elektronik sigara

ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।

হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।

ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।

বাংলাদেশ হেলাল কমিটির পক্ষ থেকে চাঁদ দেখার হুকুম

তারিখ : ০১ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮  

 

জিজ্ঞাসাঃ

বাংলাদেশ হেলাল কমিটির পক্ষ থেকে রামাযান ও দুই ঈদের চাঁদ দেখার যে ঘোষণা বাংলাদেশ রেডিও ও টেলিভশন হতে দেয়া হয়, তা ইসলামে গ্রহণযোগ্য কি-না?

 


বাংলাদেশে হেলাল কমিটি তো আছে এবং তার মধ্যে কতক আলেম-উলামাও আছেন। তাদের লিখিত ঘোষণাটি হুবহু রেডিওতে প্রকাশ করা উচিত। তাহলে সে সংবাদ গ্রহণ করে বাংলাদেশের সকল মুসলমানের জন্য রোযা, ঈদ করা জরুরী হবে। কিন্তু দুঃখজনক যে, রেডিওতে সহীহ নিয়ম মত প্রচার করা হয় না। গোজামিল ধরনের খবর প্রচার করা হয় যেমন বলা হয়- বাংলাদেশের আকাশে শাওয়ালের চাঁদ দেখা গেছে। কে দেখলো? চাঁদ প্রমাণিত হওয়ার খবরটি কাদের সিদ্ধান্ত? এসব বিষয়ের উপর কোন রকম আলোকপাত করা হয় না। হাত পা বিহীণ একটা খবর দায়সারাভাবে শুনিয়ে দেয়া হয় মাত্র। শরীয়তের দৃষ্টিতে এরুপ গোলমালে ঘোষণা গ্রহণ করে তার ভিত্তিতে রোযা বা ঈদ করা জরুরী নয়। বরং এরুপ পরিস্থিতিতে প্রত্যেক এলাকার লোক নিজেদের চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোযা ঈদ করতে পারে।


[প্রমাণঃ বুখারী শরীফ ১:২৫৬# ফাতাওয়া মাহমুদিয়া ৫:১৭৯# জাদীদ ফিকহী মাসায়িল ২:৩৪# আলমগীরী ১:১৯৯]