ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।
ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।
তারিখ : ১৪ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
জিজ্ঞাসাঃ
নামাযের জামা‘আতে প্রথম কাতারে কোন ব্যক্তি যদি মাসবূক থাকেন, তবে কি ইমাম সাহেব দু‘আর উদ্দেশ্যে মুসল্লীদের দিকে ফিরে বসতে পারবেন?
জবাবঃ
সাধারণতঃ ফজর ও আসরের জামা‘আতে ইমাম সাহেব ডানে-বামে মুখ করে বসেন। প্রথম কাতারে মাসবূক না থাকলে, মুসল্লীদের দিকেও মুখ করে বসতে পারেন। কারো চেহারার দিকে মুখ করে নামায পড়া যেহেতু মাকরূহ, তাই প্রথম কাতারে ইমামের বরাবর কোন মাসবূক থাকলে উক্ত ব্যক্তিকে মাকরূহ হতে রক্ষা করণার্থে ইমাম সাহেব সে দিকে মুখ করে বসবেন না। তাছাড়া হযরত উমর রা. নামাযীর দিকে মুখ ফিরে বসার কারণে বেত্রাঘাত করতেন।
তবে দ্বিতীয় কাতার বা পরের কাতারগুলোতে মাসবূক থাকলেও ইমাম সাহেবের সে দিকে মুখ করে বসতে কোন অসুবিধা নেই। (প্রমাণ: কিফায়া ১:৩৬১ # ফাতহূল কাদীর ১:৩৬১)
والحاصل ان ماجرى به العرف في ديارنا من ان الامام يدعو في دبر بعض الصلوات مستقبلا للقبلة ليس ببدعة بل له اصل في السنة . (اعلاء السنن:3/163)