elektronik sigara

ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।

হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।

ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।

জুম‘আর খুৎবা মাতৃভাষায় দেয়া

তারিখ : ১৪ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮  

জিজ্ঞাসাঃ

জুম‘আর খুৎবা আরবী ভাষায় পড়া জরুরী কি-না? না মাতৃভাষায় দিলেও চলবে?


জবাবঃ


খুৎবা আরবী ভাষায় পড়া গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাতে মুআক্কাদা। এটা এমন একটি সুন্নাত-যার উপর হুযূর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ীন ও তাবয়ে-তাবেয়ীন সকলের যুগে ধারাবাহিকভাবে আমল হয়ে আসছে এবং কেউ এর বিপরীত করেননি। আরবীতে খুৎবা না পড়ে তার পরিবর্তে সে সময় শুধু তার তরজমা করা বা অন্য কোন ভাষায় ওয়ায-নসীহত করা মাকরূহ। অনেকে খুৎবাকে ওয়ায-নসীহত মনে করে এবং এজন্য তারা মাতৃভাষায় বলার দাবী করে। কিন্তু কুরআনে সূরায়ে জুম‘আর ৯ নং আয়াতে খুৎবাকে যিকির বলা হয়েছে, যা একটি ইবাদত। সুতরাং নামাযের ক্বিরা‘আতের অর্থ মুসল্লীগণ না বঝুলেও যেমন বাংলায় বলা যায় না, তেমনিভাবে খুৎবা না বুঝলেও তা বাংলায় বলা যায় না। তবে যদি কথা প্রসঙ্গে কোন বিষয় এসে যায়, তবে তা মুসল্লীদের বোধগম্য ভাষায় বলতে পারে। যেমন, খুৎবার সময় কেউ কথা বলছে, তাকে তখন মাতৃভাষায় নিষেধ করা। অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় যে, মুসলমানগণ বহু ভাষা শিখে। কিন্তু আরবী ভাষার শিক্ষা বা তার অর্থ বুঝার প্রতি কোন গুরুত্ব দেয় না। উল্টা খুৎবা বাংলায় পড়ার জন্য আবদার করতে থাকে।


(প্রমাণঃ ফাতাওয়া মাহমূদীয়া ২:২৯৫# ইমদাদুল ফাতাওয়া ১:৬৪৭/৪৯# শামী ১:৪৮৪)