হযরতওয়ালা মুফতী সাহেব হুজুর দা.বা. আগামীকাল (০৩.০৩.২০২৩ ঈসায়ী) জুমু‘আর নামায পড়াতে খিলগাও বাজার মসজিদে আসবেন না।
রজব মাস শুরু হলেই প্রিয় নবী ﷺ এই দু‘আ খুব বেশী করে পড়তেন: اَللّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِيْ رَجَبَ وَشَعْبَانَ وَبَلِّغْنَا رَمَضَانَ
ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৪শে শাবান, ১৪৪৪ হিজরী, ১৭ই মার্চ, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।
হযরতওয়ালা দা.বা. এর কিতাব অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে চাইলে ভিজিট করুনঃ www.maktabatunnoor.com
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।
তারিখ : ১৪ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
জিজ্ঞাসা:
কবরের উপরে বাতি জ্বালানো জায়িয কি?
জবাবঃ
কবরের উপরে বা কবরের পার্শ্বে বাতি দেয়া শরী‘আতে কুসংষ্কার বলে আখ্যায়িত হয়েছে। বস্তুত: এটা হিন্দুয়ানী প্রথা- যা অগ্নিপূজক পৌত্তলিকদের সাদৃশ্য। এ কারণে হাদীস শরীফে এ ব্যাপরে কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা এসেছে।
হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে, “রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ সমস্ত লোকদেরকে অভিসম্পাত করেছেন, যারা কবর যিয়ারতের জন্য কবরস্থানে উপস্থিত হয় এবং ঐ সমস্ত লোকদের, যারা কবরের উপর সৌধ তৈরী করে ও বাতি প্রজ্জ্বলিত করে।”(প্রমাণঃ আবূ দাউদ শরীফ, ২:৪৬১ #নাসাঈ শরীফ ১:২২২, #মিশকাত শরীফ ১:৭১, #রাহে সুন্নাত, ১৯২)
অন্য এক হাদীসে হযরত আয়িশা রা. থেকে বর্ণিত আছে, রাসূল্লাহসাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “কেউ যদি ইসলাম ধর্মের মধ্যে এমন কিছু আবিষ্কার করে, যা ইসলামের মধ্যে নেই, তাহলে তা গর্হিত।” সুতরাং কবরে বাতি দেয়া জঘন্য অপরাধ ও কুসংস্কার। তাই এ থেকে নিজেও বেঁচে থাকতে হবে এবং মুসলমানদেরও সতর্ক করতে হবে। (ফাতাওয়া মাহমূদিয়া, ১০:৮৭)
ولا يربع ولايجصص للنهي عنه ولايطين ولايرفع عليه بناء....الخ (الدرالمختار:2/237)