elektronik sigara

ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।

হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে চাইলে এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” এ ভিজিট করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য এ্যাপের “সর্বশেষ সংবাদ” থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।

হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. এর নিজস্ব ওয়েব সাইট www.darsemansoor.com এ ভিজিট করুন।

ইনশাআল্লাহ আগামী ২২শ শাউয়াল, ১৪৪৪ হিজরী মুতাবিক, ১৩ই মে, ২০২৩ ঈসায়ী তারিখ রোজ শনিবার বাদ ‘আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা. জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসার পুরাতন ভবনের (সাত মসজিদের সাথে) নীচ তলায় ইফতা বিভাগের রুমে বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ্জের ট্রেনিং দেয়া শুরু করবেন।

জানাযার নামাযের পর মৃত ব্যক্তির লাশ দেখানো

তারিখ : ১৪ - ফেব্রুয়ারী - ২০১৮  

জিজ্ঞাসাঃ

আমাদের এলাকায় এক মৃত ব্যক্তির জানাযার নামাযের পর উক্ত মৃত ব্যক্তির চেহারার কাফনের কাপড়ে খুলে উপস্থিত সকল লোক মৃত ব্যক্তির চেহারা দেখার সময় এক মসজিদের ইমাম সাহেব বলেলন যে, “এই ভাবে জানাযার নামাযের পর মৃত ব্যক্তির লাশ দেখা জায়িয নাই। কারণ জানাযার পর দাফনের আগে কোন প্রকার দেরী করা যায় না এবং জানাযার নামাযের পর কোন পাপিষ্ঠের চেহারা বিকৃত হয়ে যাবার আশংকা আছে। যদি এমন হয় তাহলে উক্ত লোক সম্পর্কে মানুষের মাঝে খারাপ ধারণা সৃষ্টি হতে পারে। তাই জানাযার নামাযের পর চেহারা খুলে দেখা ঠিক নয়”। উক্ত ইমাম সাহেবের কথা কতটুকু ঠিক?


জবাবঃ


জানাযার নামাযের পর মানুষের মৃত ব্যক্তির চেহারা দেখানো মাকরূহ। কারণ এর দ্বারা দাফন করতে দেরী হয়, অথচ মৃত ব্যক্তিকে তাড়াতাড়ি দাফন করার জন্য হাদীসে নির্দেশ এসেছে।


শরী‘আতের নির্দেশ হল, মৃত ব্যক্তির আত্মীয় স্বজন থেকে কয়েকজন জ্ঞানী ও বিশ্বস্ত মানুষ মিলে গোসল এবং কাফন পরাবে, যাতে মৃত ব্যক্তির চেহারা বিকৃত হলে বা অন্য কোন দোষ ত্রুটি প্রকাশ পেলে তা গোপন থাকে এবং জনসম্মুখে প্রকাশ না পায়। জানাযার নামাযের পর চেহারা দেখানো হলে এ নির্দেশও অমান্য করা হয়। মোটকথা এক্ষেত্রে উক্ত ইমাম সাহেবের কথা সঠিক আছে। সকলেরই তা মেনে নেয়া উচিত। (প্রমাণঃ আদ্দুররুল মুখতার, ২:২৩২ # খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১;২২৫# ফাতাওয়া রহীমিয়া ৫:১১০#আহসানুল ফাতাওয়া ৪:২১৯)